নেইমার ও কিলিয়ান এমবাপ্পে পিএসজিতে জুটি গড়েন ২০১৭ সালে। দলবদলের ইতিহাসে বিশ্বের সবচেয়ে দামি দুই ফুটবলারের মধ্যে শুরুর দিকে বন্ধুত্বটা বেশ ভালোই ছিল। কিন্তু সময়ের সঙ্গে ব্যক্তিত্ব ও স্বার্থের সংঘাত বেশ প্রকট হয়ে উঠতে শুরু করে। দুজনের তিক্ততার প্রভাব পড়ে পিএসজির ড্রেসিংরুমেও।
এমনকি সে সময় পিএসজি কর্তৃপক্ষ ও কোচদের জন্যও দুজনকে সামলে রাখা চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছিল। লিওনেল মেসির মতো মহাতারকা এসেও দূর করতে পারেননি দুজনের দ্বন্দ্ব।
লম্বা সময় একসঙ্গে কাটানোর পর তিক্ততা নিয়েই শেষ পর্যন্ত আলাদা হয়ে যান নেইমার–এমবাপ্পে। নেইমার চলে যান সৌদি ক্লাব আল হিলালে আর এমবাপ্পে যোগ দেন স্বপ্নের ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদে। এই রিয়াল মাদ্রিদেই আবার নেইমারের চার ব্রাজিলিয়ান সতীর্থ ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, রদ্রিগো, এনদ্রিক ফিলিপে এবং এদের মিলিতাও খেলছেন।
রিয়ালে যাওয়ার পর ব্রাজিলিয়ান খেলোয়াড়দের সঙ্গে এমবাপ্পের বেশ উষ্ণ সম্পর্কের খবরও সামনে এসেছে। বিশেষ করে ভিনিসিয়ুসের সঙ্গে এমবাপ্পের সুসম্পর্কের বিষয়টি একেবারেই প্রাকশ্য।
নিজে পেনাল্টি না নিয়ে এমবাপ্পেকে নেওয়ার সুযোগ করে দিতে দেখা গেছে ভিনিকে। গোলের পর একসঙ্গে উদ্যাপনও করেন তাঁরা। তবে এর মধ্যে নাকি এমবাপ্পের ব্যাপারে ব্রাজিলিয়ান সতীর্থদের সতর্কবার্তা পাঠিয়েছেন নেইমার। তিনি জানিয়েছেন, এমবাপ্পের সঙ্গে খেলাটা নরকযন্ত্রণার মতো।
এমবাপ্পের ব্যাপারে সতীর্থদের নেইমারের এই বার্তা দেওয়ার বিষয়টি জানিয়েছেন ফরাসি সাংবাদিক ও টেলভিশিন ব্যক্তিত্ব সাইরিল হানুনা। ২০১৭ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত নেইমার ও এমবাপ্পে পিএসজিতে একসঙ্গে ১৩৬ ম্যাচ খেলেছেন। এই সময়ে দুজন মিলে দলের হয়ে করেছেন ৫৪ গোল।
লম্বা সময়ের এই সতীর্থকে নিয়ে ব্রাজিলিয়ান বন্ধুদের নেইমার কী বার্তা দিয়েছেন, তা জানিয়ে ‘ইউরোপ ওয়ান’ নামে একটি পডকাস্টে সাইরিল হানুনা বলেছেন, ‘রিয়ালে খেলা সেই ব্রাজিলিয়ানরা নেইমারের বন্ধু। আর নেইমার ও এমবাপ্পের মধ্যে যুদ্ধটা সব সময় বিরাজমান ছিল। সেই পরিপ্রেক্ষিতে নেইমার ব্রাজিলিয়ান বন্ধুদের একটি বার্তা পাঠান। যেখানে সে তাদের বলে, এমবাপ্পের সঙ্গে খেলাটা বিপর্যয়কর। এটা অনেকটা নরকযন্ত্রণার মতো।’
নেইমার ও এমবাপ্পে এখন আলাদা দুই ভুবনের বাসিন্দা। আল হিলালের ফরোয়ার্ড নেইমার চোটে পড়ে প্রায় ১১ মাস ধরে মাঠের বাইরে। তাঁর ফেরার দিনক্ষণ নিয়েও আছে ধোঁয়াশা। অন্য দিকে রিয়ালের হয়ে পায়ের নিচে মাটি খুঁজে বেড়াচ্ছেন এমবাপ্পে। লা লিগায় প্রথম তিন ম্যাচে গোল না পেলেও পরের দুই ম্যাচে দুই গোল করেছেন তিনি।
এমনকি সে সময় পিএসজি কর্তৃপক্ষ ও কোচদের জন্যও দুজনকে সামলে রাখা চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছিল। লিওনেল মেসির মতো মহাতারকা এসেও দূর করতে পারেননি দুজনের দ্বন্দ্ব।
লম্বা সময় একসঙ্গে কাটানোর পর তিক্ততা নিয়েই শেষ পর্যন্ত আলাদা হয়ে যান নেইমার–এমবাপ্পে। নেইমার চলে যান সৌদি ক্লাব আল হিলালে আর এমবাপ্পে যোগ দেন স্বপ্নের ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদে। এই রিয়াল মাদ্রিদেই আবার নেইমারের চার ব্রাজিলিয়ান সতীর্থ ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, রদ্রিগো, এনদ্রিক ফিলিপে এবং এদের মিলিতাও খেলছেন।
রিয়ালে যাওয়ার পর ব্রাজিলিয়ান খেলোয়াড়দের সঙ্গে এমবাপ্পের বেশ উষ্ণ সম্পর্কের খবরও সামনে এসেছে। বিশেষ করে ভিনিসিয়ুসের সঙ্গে এমবাপ্পের সুসম্পর্কের বিষয়টি একেবারেই প্রাকশ্য।
নিজে পেনাল্টি না নিয়ে এমবাপ্পেকে নেওয়ার সুযোগ করে দিতে দেখা গেছে ভিনিকে। গোলের পর একসঙ্গে উদ্যাপনও করেন তাঁরা। তবে এর মধ্যে নাকি এমবাপ্পের ব্যাপারে ব্রাজিলিয়ান সতীর্থদের সতর্কবার্তা পাঠিয়েছেন নেইমার। তিনি জানিয়েছেন, এমবাপ্পের সঙ্গে খেলাটা নরকযন্ত্রণার মতো।
এমবাপ্পের ব্যাপারে সতীর্থদের নেইমারের এই বার্তা দেওয়ার বিষয়টি জানিয়েছেন ফরাসি সাংবাদিক ও টেলভিশিন ব্যক্তিত্ব সাইরিল হানুনা। ২০১৭ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত নেইমার ও এমবাপ্পে পিএসজিতে একসঙ্গে ১৩৬ ম্যাচ খেলেছেন। এই সময়ে দুজন মিলে দলের হয়ে করেছেন ৫৪ গোল।
লম্বা সময়ের এই সতীর্থকে নিয়ে ব্রাজিলিয়ান বন্ধুদের নেইমার কী বার্তা দিয়েছেন, তা জানিয়ে ‘ইউরোপ ওয়ান’ নামে একটি পডকাস্টে সাইরিল হানুনা বলেছেন, ‘রিয়ালে খেলা সেই ব্রাজিলিয়ানরা নেইমারের বন্ধু। আর নেইমার ও এমবাপ্পের মধ্যে যুদ্ধটা সব সময় বিরাজমান ছিল। সেই পরিপ্রেক্ষিতে নেইমার ব্রাজিলিয়ান বন্ধুদের একটি বার্তা পাঠান। যেখানে সে তাদের বলে, এমবাপ্পের সঙ্গে খেলাটা বিপর্যয়কর। এটা অনেকটা নরকযন্ত্রণার মতো।’
নেইমার ও এমবাপ্পে এখন আলাদা দুই ভুবনের বাসিন্দা। আল হিলালের ফরোয়ার্ড নেইমার চোটে পড়ে প্রায় ১১ মাস ধরে মাঠের বাইরে। তাঁর ফেরার দিনক্ষণ নিয়েও আছে ধোঁয়াশা। অন্য দিকে রিয়ালের হয়ে পায়ের নিচে মাটি খুঁজে বেড়াচ্ছেন এমবাপ্পে। লা লিগায় প্রথম তিন ম্যাচে গোল না পেলেও পরের দুই ম্যাচে দুই গোল করেছেন তিনি।